সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মিরপুর দি হোপ স্কুলে শিক্ষার মানোন্নয়ন শীর্ষক সেমিনার গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন চেয়েছেন ড. ইউনূস ধান ক্ষেত থেকে অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার জমি নিয়ে বিরোধ; দুই গ্রুপের সংঘর্ষে এক যুবক নিহত দোকান বাকীর টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ : বৃদ্ধ নিহত হবিগঞ্জে হত্যা মামলা, আ.লীগ সভাপতিসহ ২শ জন আসামি গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্টে শামীম ওসমান লুকিয়ে থাকার গুঞ্জন, তাল্লাশি শেষে যা বলছে পুলিশ নগদ দুই লাখ টাকার বেশি তোলা যাবে না এ সপ্তাহে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য সারাদেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর গণভবনের মাছ-হাঁসও নিয়ে গেল জনতা, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর

চুনারুঘাটে সরকারি ত্রাণ পেল ২৫ হাজার ৮ শ’ পরিবার

মো. জামাল হোসেন লিটন, চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ): করোনা মহামারীর এই দুর্যোগ মুহুর্তে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় ২৫ হাজার ৮শ’ পরিবার পেল সরকারি ত্রাণ। চা বাগান এলাকায় ত্রাণ পেয়েছে ৫ হাজার ৫’শ পরিবার। তবে পাহাড়ী ও চা বাগান অধ্যুষিত এ উপজেলায় যে পরিমাণ ত্রাণ এসেছে তা অপ্রতুল।

জরিপে দেখা গেছে পৌনে পাঁচ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত চুনারুঘাট উপজেলায় লক্ষাধিকের উপরে গরীব অসহায় ও দিনমজুর পরিবার আছে। যাদের প্রতিদিনের আয়-রোজগারে ঘর-সংসার চলে। চা বাগানে শ্রমিক আছে প্রায় ২২ হাজার। করোনার প্রভাবে এই জনসাধারণের এখনো অনেকে সরকারি ত্রাণের আওতায় আসেননি। অনেকেই পড়েছেন খাদ্য সংকটে।

চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদির লস্কর বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ ও উপহার, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মাহবুব আলী এমপির পরামর্শক্রমে গরীব অসহায় মানুষদের মাঝে বণ্টন করা হয়েছে। সরকারি উপহার পেয়েছেন ভবঘুরে, দিনমজুর, চা শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। করোনা সময়কালে সরকারের ত্রাণ বণ্টন অব্যাহত থাকবে।

চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশ বলেন, বরাদ্দকৃত সরকারি ত্রাণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও সরকারি অফিসারদের মাধ্যমে বণ্টন করা হয়েছে। করোনা সময়ে ত্রাণ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। পর্যায়ক্রমে উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হবে।

এ ব্যাপারে চুনারুঘাট প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্লাবন পাল বলেন, করোনা সময়কালে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে এই উপজেলায় ২০০ মেট্রিক টন চাউলসহ বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার কেনার জন্য ১৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। এছাড়া শিশুদের পুষ্টিকর খাবার ও দুধ ক্রয়ের জন্য আসে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। যার বেশির ভাগ জনসাধারণের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। আরো বরাদ্দ পাঠানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বরাদ্দ চলে আসবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com